২০১৯ সালের ২৯শে অক্টোবর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল সাকিব আল হাসানকে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করে।
যার মধ্যে এক বছর স্থগিত নিষেধাজ্ঞা। অর্থাৎ প্রথম বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের নজরদারিতে ছিলেন সাকিব এবং সেই এক বছর পূর্ণ হলো।
সাকিবের ফিরে আসার পথ যেমন অনেক সুখের ছিল না ঠিক তেমনি অনেক কষ্টের ও ছিল না,
শুধু নিরবে দেশ থেকে দূরে ভিনদেশ কাটাতে হয়েছে অনেক গুলো দিন। অভিমানী সাকিব হয়ত চায়নি সাকিব বিহীন জয় উল্লাস দেখে চোঁখের কোণে জল আনতে আর সেই জন্যই স্ত্রী কণ্যা নিয়ে পারি জমিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রে ।
বহু প্রত্যাশার সেই দিন গুলো অবশেষে শেষ হলো, মাঠে ফিরতে আর কোনো বাধা থাকলো না সাকিবের ।
শুধু সাকিব নিজেই যে তার নিষিদ্ধের ৩৬৫ দিন গুনেছেন তা নয় বরং তা গুনেছে ক্রিকেট প্রিয় কোটি ভক্ত ।
সাকিবের জনপ্রিয়তা যে মাঠের বাহিরেও আকাশ চুম্বি তা অবসরের দিন গুলোর দিকে তাকালেই বোঝা যায় নিষিদ্ধ হওয়া অন্য দেশের ক্রিকেটারদের বেলায় বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ‘নেতিবাচক’ প্রভাব পড়লেও সাকিবের বেলায় আমরা দেখতে পাই ভিন্ন পেয়েছে সর্তীথ থেকে শুরু করে ভক্তদের বাহ বাহ।
এখন সাকিব দলে সুযোগ পেলেই বাংলাদেশ বা যে কোনো পেশাদার লিগে ক্রিকেট খেলতে পারবেন। বলা যায় সাকিব যে মাপের প্লেয়ার তাতে করে সময় ও দক্ষতাকে কাজে লাগাতে সক্ষম হবেন তিনি। সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিকেএসপিতে একটি উঁচুমানের ট্রেনিংও সম্পন্ন করেন সাকিব আল হাসান।