ভোলা চরফ্যাশন গ্রামের গৃহবধু শ্বাশতি রায় চৈতির ৪ মার্চ গলায় শাড়ি পেচিঁয়ে ফ্যানে ঝুলে মৃত্যু হয়। কিন্তু তার পরিবার এবং সকল প্রতিবেশি এটা আত্মহত্যা বলে মানতে রাজি হয় নি।সুষ্ঠু তদন্তের দাবী এলাকাবাসীর। তাদের ধারণা চৈতিকে খুন করা হয়েছে,সে আত্মাহত্যা করার মেয়ে না এবং প্রধান আসামি বলে অভিযুক্ত করেছেন চৈতির শাশুড়ী নিয়তি মজুমদার কে। তিনি চৈতিকে তার গৃহবধু বলে কখনো মেনে নেয় নি কারণ তার পুত্র এবং চৈতি প্রেমের বিয়ে করেছে। প্রধান অভিযুক্ত দোষী হওয়া সত্ত্বেও এখনো তাকে গ্রেফতার করা হয় নি।চৈতির মৃত্যুর কারণ জানার জন্য তার দেহ কে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। কিন্তু এখনো রিপোর্ট আসে নি।প্রতিবেশীদের থেকে জানা গেছে,বিয়ের পর থেকে তার শাশুড়ী তাকে অনেক নির্যাতন করতো কিন্তু মৃত্যুর কয়েকদিন আগে থেকে খুব ভালো ব্যবহার করেছে তার সাথে। চৈতির স্বামী এবং শশুর পুলিশের হেফাজতে আছে কিন্তু প্রধান আসামি হিসেবে অভিযুক্ত চৈতির শাশুড়ী এখনো পলাতক।
Subscribe
Login
0 Comments