লামা উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে ৯ বছরের এক শিশু ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। শিশুটি, ডান ও বাম হাতি ছড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২য় শ্রেণির ছাত্রী।
আজ মঙ্গলবার (৯ জুন) দুপুরে মেয়েটি বাড়ির পাশে পাহাড়ে গরু চরাতে গেলে তাকে মুখ চেপে ধরে নিয়ে নিজের খামার বাড়িতে ধর্ষণ করে ধর্ষক মোঃ আরিফ (২২)। সে ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যম হায়দারনাশী এলাকার রমজান আলীর ছেলে।
ভিকটিমের বাবা জানায়, স্কুল বন্ধ থাকায় বাড়ির পাশে গরু চরাতে যায় তার মেয়ে। তাদের বাড়ির পাশে ধর্ষকের খামার বাড়ি। পাহাড়ে একা পেয়ে ধর্ষক মো: আরিফ তার মেয়েকে মুখ চেপে ধরে নিয়ে তার খামার বাড়িতে এই বর্বরোচিত ঘটনা ঘটায়। তিনি আরও বলেন, “মেয়ের শারীরিক অবস্থা ভালো না। আমি মেয়েকে নিয়ে বিচারের দাবীতে লামা থানায় আসছি।”
ঘটনাটি খুবই অমানবিক উল্লেখ করে লামা থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, “সংবাদ পাওয়া মাত্র আসামীকে ধরতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলাটি রেকর্ডের প্রস্তুতি চলছে।” ধর্ষক যেই হোক না কেনো, আজ শিশু নির্যাতনে ২ শ্রেণির ছাত্রী, কাল আমাদের মেয়েরা ধর্ষনকারীর হাতে পড়বে না তার কি বিশ্বাস? তাই প্রসাশনের কাছে আকুল আবেদন এই যে, ধর্ষনকারীকে অতি শিঘ্রই আইনের আওতায় এনে তাকে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা হোক।